অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন | ভোটার আইডি কার্ড
সংশোধন - অনেক সময় আমাদের ভোটার আইডি কার্ড /NID কার্ড এ নিজের নাম, পিতার নাম, মাতার
নাম, ঠিকানা ইত্যাদি ভুল থাকে । এই ভুলগুলো সংশোধন করার জন্য অনেক দৌড়াদৌড়ি করতে
হয় বিভিন্ন দপ্তরে এবং বেশ টাকাও খরচ করতে হয় ।
অনলাইনে আপনি আপনার ভোটার আইডি কার্ড এর ভুলগুলো সংশোধন
করতে পারেন কিছু সময়ের মধ্যে । আপনি আপনার ডেক্সটপ বা ল্যাপটপ দিয়ে এই ভোটার আইডি
কার্ড ভুল সংশোধন করতে পারেন খুব সহজে ।
আরও পড়ুনঃ টেলিটক সিমের ইমারজেন্সি ব্যালেন্স কোড | Teletalk Emergency Balance Code
আরও পড়ুনঃ দেশ থেকে বিদেশে টাকা পাঠানোর নিয়ম | বিদেশে টাকা পাঠানোর নিয়ম
আজকের ব্লগ পোস্টের আলোচনায় “অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন” কিভাবে করবেন সে বিষয়ে বিস্তারিত এটুজেড আলোচনা করব । তাহলে চলুন শুরু করা যাক ----
অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে হলে প্রথমে আপনাকে
বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন এর ভোটার আইডি কার্ড অর্থাৎ NID কার্ড সংশোধন এর ওয়েবসাইটে
যেতে হবে । এখানে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট এর লিংক দেওয়া হলো । লিংক---
নির্বাচন কমিশন
অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন
অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের জন্য আপনাকে সংশ্লিষ্ট
ওয়েবসাইটে কি কি পদক্ষেপ বা কি কি কাজ করতে হবে তা নিম্নে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো
। আপনারা আলোচনার বিষয়বস্তুর সাথে মিলিয়ে কাজ করলে সহজেই অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড
সংশোধন করতে পারবেন ।
অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের কার্যক্রম বা পদ্ধতি
নিম্নরূপ ----
১। ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের জন্য প্রথমে আপনাকে বাংলাদেশ
নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে ।
২। ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার পর আপনাকে প্রথম রেজিস্টার
করতে হবে । আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রের নাম্বার, জন্ম তারিখ এবং ক্যাপচা পুরন করে সাবমিট
করুন ।
বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট |
৩। এরপর যে ইন্টারফেস আপনার সামনে আসবে সেখানে আপনার
বর্তমান ঠিকানা, জেলা, উপজেলা এবং স্থায়ী ঠিকানা দিয়ে পরবর্তী বাটনে ক্লিক করুন ।
৪। এরপর যে ইন্টারফেসটি আসবে সেখানে আপনার মোবাইল নাম্বার
বসাতে হবে । এরপর বার্তা পাঠান অপশনে ক্লিক করতে হবে । আপনি যে নাম্বারটি সাবমিট করেছেন
ওই নাম্বারে ৬ সংখ্যার একটি OTP অর্থাৎ One Time Password আসবে । ওই OTP কোডটি নির্দিষ্ট
স্থানে বসিয়ে “বহাল” অপশনে ক্লিক করুন ।
৫। এরপরে ইন্টারফেসে আপনাকে আপনার স্মার্টফোনে NID
WALLET নামক অ্যাপসটি ডাউনলোড করতে বলা হবে । এই অ্যাপসটি আপনার মোবাইল এ ডাউনলোড করে
ইন্সটল করতে হবে । ওই একই ইন্টারফেসে একটি QR কোড থাকবে সেটি এই মোবাইলের NID
WALLET অ্যাপ দিয়ে স্ক্যান করতে হবে । মোবাইলের অ্যাপ লিংক ------ NID WALLET
৬। QR কোডটি স্ক্যান করার পর আপনার মোবাইলের ক্যামেরা
অটোমেটিক ওপেন হবে । এখন আপনাকে ফেস ভেরিফিকেশন করতে হবে । ফেস ভেরিফিকেশন হয়ে গেলেই
“ঠিক আছে” বাটনে ক্লিক করতে হবে ।
৭। এবার আপনি আবার আপনার কম্পিউটারে ফিরে আসুন । আপনার
কম্পিউটারে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে ফিরে গিয়ে পাসওয়ার্ড সেট করে নিন
। এরপর “আপডেট” অপশনে ক্লিক করুন ।
৮। এরপর আপনার সামনে নতুন যে ইন্টারফেসটি ওপেন হবে এখান
থেকে আপনি আপনার নাম, ঠিকানা, পিতার নাম, মাতার নাম ইত্যাদি চেঞ্জ করতে পারবেন ।
৯। এখন আপনাকে এই সংশোধনের জন্য ২৩০ টাকা সংশোধনী চার্জ
দিতে হবে । বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনকে এই চার্জ প্রদান করতে হবে । আপনি মোবাইল ব্যাংকিং
সেবা, যেমন – বিকাশ, রকেট, ওকে ওয়ালেট, টি-ক্যাশ থেকে পরিশোধ করতে পারবেন ।
১০। সংশোধনী চার্জ পেমেন্ট করার ৩০ মিনিট পর আপনার ভোটার
আইডি কার্ড সংশোধনের জন্য বা পুনরায় পাওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবেন ।
১১। ৩০ মিনিট পর পুনরায় ওই ওয়েবসাইটে গিয়ে প্রোফাইলে
“এডিট” অপশনে ক্লিক করুন এবং “বহাল” অপশনে ক্লিক করুন ।
১২। এবার আপনার নাম ঠিকানা ইত্যাদি সংশোধন করতে পারবেন
। আপনি যেটি সংশোধন করতে চান তার বাম পাশের খালি ঘরে টিক চিহ্ন দিন এবং এডিট করুন ।
১৩। এডিট করা হয়ে গেলে “পরবর্তী” অপশনে ক্লিক করুন
। এখানে আপনি যা যা ঠিক বা এডিট করেছেন তার ওভারভিউ দেখাবে ঠিক হয়ে থাকলে আবার “পরবর্তী”
অপশনে ক্লিক করুন ।
১৪। এবারের ইন্টারফেসে আপনি যে টাকা বিকাশ অথবা অন্যান্য
মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে সংশোধনী চার্জ পেমেন্ট করেছেন সেটি দেখাবে । এবার “পরবর্তী”
অপশনে ক্লিক করুন ।
অন্য পোস্টঃ
- বীমা কি ও কেন | বীমা কেন প্রয়োজন
- ২০০০ টাকার মধ্যে মোবাইল বাংলাদেশ | ২০০০ টাকার মধ্যে মোবাইল
- ফেসিয়াল করার উপকারিতা ও পদ্ধতি | Facial benefits and procedures
১৫। এবারের ইন্টারফেসে আপনাকে একটি ডকুমেন্ট সাবমিট
করতে হবে । এখানে “সাবমিট কার্ড” এর স্থানে ক্লিক করে আপনি আপনার জন্ম নিবন্ধন, পাসপোর্ট
ইত্যাদি সাবমিট করতে পারবেন । সাবমিট করে “পরবর্তী” অপশনে ক্লিক করুন ।
১৬। এবারের ইন্টারফেসে আপনার সংশোধিত বিষয়গুলোর ওভারভিউ
দেখাবে । এখন “সাবমিট” অপশনে ক্লিক করুন ।
১৭। এবারে যে ইন্টারফেসটি আসবে সেটি আপনার প্রোফাইল
ইন্টারফেস । আপনার প্রোফাইলের উপরে লেখা থাকবে “আপনার একটি এপ্লিকেশন পেন্ডিং রয়েছে”
।
আপনার ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন হয়ে গেলে আপনার মোবাইলে
SMS আসবে । তখন আপনি আপনার বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন এর ওয়েবসাইটে যে একাউন্ট আছে সেখান
থেকে ভোটার আইডি কার্ডটি প্রিন্ট করে নিতে পারবেন ।
ন্যাশনাল আইডি কার্ড বা ভোটার আইডি কার্ডে প্রদত্ত তথ্য
ভুল হলে তা সংশোধনের প্রয়োজন পড়ে । ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন অনলাইনেও করতে পারেন
অথবা উপজেলা নির্বাচন অফিসে গিয়েও সংশোধনের ব্যাপারে কথা বলে ব্যবস্থা নিতে পারবেন
। যে কেউ অনলাইনে তাদের অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ডে থাকা ভুল তথ্য পরিবর্তন বা সংশোধন
করতে পারবেন ।
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন
অনলাইনে ন্যাশনাল অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের
জন্য আবেদন করলে যেসব তথ্য পরিবর্তন বা সংশোধন করতে পারবেন, সেগুলো হলোঃ
- ব্যাক্তিগত তথ্য পরিবর্তন
- ঠিকানা পরিবর্তন
- ভোটার এলাকার পরিবর্তন
- ছবি পরিবর্তন
- ভোটার আইডি কার্ড রিপ্রিন্ট
নামের বানান ভুল সংশোধনের জন্য যে কাগজপত্র প্রয়োজন
আপনি যদি SSC পাস হয়ে থাকেন তাহলে SSC সার্টিফিকেট, যদি অষ্টম শ্রেণী পাস হয়ে থাকেন তাহলে অষ্টম শ্রেণির সার্টিফিকেট, জন্ম নিবন্ধন এর ডিজিটাল কপি প্রদান করতে হবে ।
আবার নাম আলাদা বা যদি দুই রকম হয়ে থাকে তাহলে দুই নামের
প্রত্যয়ন দরকার পড়বে যা আপনার এলাকার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়াম্যানের এর কাছে পাবেন
(কিছু ক্ষেত্রে প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক এফিডেভিটের দরকার হতে পারে) ।
NID WALLET APP (Google Play Store) |
বয়স সংশোধনের ক্ষেত্রে যে কাগজপত্র প্রয়োজন
আপনি যদি SSC পাস হয়ে থাকেন তাহলে SSC সার্টিফিকেট, যদি অষ্টম শ্রেণী পাস হয়ে থাকেন তাহলে অষ্টম শ্রেণির সার্টিফিকেট বা জন্ম নিবন্ধন এর ডিজিটাল কপি প্রদান করতে হবে (কিছু ক্ষেত্রে প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক এফিডেভিট এর দরকার হতে পারে) ।
বর্তমানে বয়স সংশোধন খুব কম দিয়ে থাকে । তাই এখন এর
শুধু আবেদন করে বসে থাকলে হবে না আপনাকে নির্বাচন অফিসে গিয়েও কথা বলতে হবে ।
বাবা অথবা মায়ের নাম পরিবর্তনে যে কাগজপত্র প্রয়োজন
যেমন অনেকের বাবা মায়ের নামের বানান ভুল আসে । সে ক্ষেত্রে শুধু এসএসসি সার্টিফিকেট এবং জন্ম নিবন্ধন হলেই আবেদন করা যাবে অথবা বাবা-মায়ের এনআইডি কপি দিলেও চলবে । আবার অনেকের ক্ষেত্রে বাবা মায়ের নামের প্রথম অংশ বা দ্বিতীয় অংশ পুরোটাই ভুল আসে ।
এতে আপনাকে এসেছে সার্টিফিকেট জন্ম নিবন্ধন , বাবা অথবা মা যার নাম
ভুল আছে তার এনআইডির নাম্বার এবং স্ক্যান কপি । যাদের এসএসসির সার্টিফিকেট নেই অথবা
বাবা - মায়ের এনআইডি কার্ড নেই সেক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই প্রথম শ্রেণীর গ্রাজুয়েট
ম্যাজিস্ট্রেট থেকে এফিডেভিট করতে হবে ।
রক্তের গ্রুপ সংশোধন যে কাগজপত্র প্রয়োজন
রক্তের গ্রুপ যদি ভোটার আইডি কার্ডে না আসে সে ক্ষেত্রে
আপনাকে আপনার রক্তের গ্রুপ টেস্ট করাতে হবে এবং রক্তের গ্রুপ টেস্ট রিপোর্ট জমা দিতে
হবে ।
স্বাক্ষর সংশোধন যে কাগজপত্র প্রয়োজন
স্বাক্ষর সংশোধন একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় । আপনার
স্বাক্ষরটি যদি ভুল হয়ে থাকে বা এটি কি আপনি পরিবর্তন করতে চান সে ক্ষেত্রে আপনার
ব্যাংকের স্বাক্ষর অথবা চেকের স্বাক্ষর অথবা কোনো গুরুত্বপূর্ণ দলিলে আপনার স্বাক্ষরকৃত
এর কপি জমা দিতে হবে । এক্ষেত্রে আপনাকে নির্বাচন অফিসে যেতে হতে পারে ।
বর্তমান ঠিকানা পরিবর্তন যে কাগজপত্র প্রয়োজন
বর্তমান ঠিকানা পরিবর্তনের ক্ষেত্রে আপনাকে আপনার বর্তমান
বাসা অথবা বাড়ির ইউটিলিটি বিলের কপি প্রদান করতে হবে , যেমন - বিদ্যুৎ বিল, গ্যাস
বিল, পানির বিল।
স্বামী অথবা স্ত্রীর নাম পরিবর্তন যে কাগজপত্র প্রয়োজন
মারা গেলে তার ডেথ সার্টিফিকেট সংযুক্ত করতে হবে অথবা
তালাকপ্রাপ্ত হলে তালাকনামা সংযুক্ত করতে হবে । নতুন বিবাহ করলে তাকে ম্যারেজ সার্টিফিকেট
সংযুক্ত করতে হবে ।
নির্বাচন কমিশন হেল্পলাইন
আপনি আপনার ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের জন্য আবেদন করার
পর যদি ভোটার আইডি কার্ড পেতে দেরি হয় তাহলে আপনি নির্বাচন কমিশন হেল্পলাইন 105 এ
কল করতে পারেন এবং জেনে নিতে পারেন আপনার ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন এর বর্তমান অবস্থা
।
একটা কথা উল্লেখ না করলেই নয় যে নির্বাচন কমিশন হেল্পলাইন
নাম্বার 105 এ কল করলে অনেক সময় বিজি দেখাতে পারে, বন্ধ দেখাতে পারে অথবা সহজে কানেকশন
নাও পেতে পারে । তাই নির্বাচন কমিশন হেল্পলাইন নাম্বার 105-এ বারবার ট্রাই করতে হবে
।
ভোটার কার্ড সংশোধন অ্যাপস
NID WALLET হচ্ছে ভোটার কার্ড সংশোধন অ্যাপস । এই মোবাইল
অ্যাপ দ্বারা আপনি ভোটার কার্ড সংশোধন করতে পারবেন । উপরে NID WALLET এর লিংক দেওয়া
হয়েছে । এছাড়া আপনি গুগল প্লে স্টোর থেকেও ডাউনলোড করতে পারবেন ।
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন ফি
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের জন্য ২৩০ টাকা সংশোধনী চার্জ
দিতে হবে । বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনকে এই চার্জ প্রদান করতে হবে । আপনি মোবাইল ব্যাংকিং
সেবা, যেমন – বিকাশ, রকেট, ওকে ওয়ালেট, টি-ক্যাশ থেকে পরিশোধ করতে পারবেন ।
ভোটার আইডি কার্ড চেক
আপনার ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন হয়েছে কিনা সেটা চেক
করার জন্য আপনাকে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের ওয়েব সাইটে যেতে হবে । নির্বাচন কমিশনের
ওয়েব সাইটে গিয়ে আপনি আপনার ভোটার আইডি কার্ড এর বর্তমান অবস্থা জানতে পারবেন ।
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন প্রশ্নত্তোর
১। প্রশ্নঃ অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন ওয়েব সাইট কোনটি?
উত্তরঃ অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন ওয়েব সাইট হচ্ছে
বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের ওয়েব সাইট । নির্বাচন কমিশনের ওয়েব সাইটে গিয়ে আপনি সহজে
অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে পারবেন ।
২। প্রশ্নঃ অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন মোবাইল অ্যাপস কোনটি?
উত্তরঃ অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন মোবাইল অ্যাপস এর নাম হচ্ছে NID WALLET । এটি ভোটার আইডি কার্ড/NID কার্ড সংশোধন অ্যাপস । এই অ্যাপসটি আপনি গুগল প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন । এই অ্যাপসের মাধ্যমে সহজেই ভোটার আইডি কার্ড/NID কার্ড সংশোধন করতে পারবেন ।
অন্য পোস্টঃ ইংরেজি নববর্ষের ইতিহাস | বিভিন্ন ভাষায় নববর্ষের শুভেচ্ছা