ভিটামিন
বি কমপ্লেক্স এর অভাবজনিত রোগ | ভিটামিন বি কমপ্লেক্স এর কাজ কি - ভিটামিন বি কমপ্লেক্স
একটি গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন যা ভিটামিন বি গোত্রের ৮টি দ্রবণীয় বি ভিটামিনের উপাদান
এক যোগে মানব শরীরের শক্তি হিসাবে কাজ করে । ভিটামিন বি কমপ্লেক্স আমাদের গ্রহন
করা খাদ্যকে এনার্জিতে রূপান্তরিত করে । মানবদেহের অত্যাবশ্যকীয় উপাদানগুলোর মধ্যে
অন্যতম হলো ভিটামিন বি কমপ্লেক্স ।
এই ভিটামিন বি কমপ্লেক্স এর অভাবে মানবশরীরে বিভিন্ন ধরনের রোগ হয়ে থাকে । তাই প্রতিদিনই আমাদের শরীরে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স এর প্রয়োজন রয়েছে । আজকের ব্লগ পোস্টের আলোচ্য বিষয় হচ্ছে “ভিটামিন বি কমপ্লেক্স এর অভাবজনিত রোগ | ভিটামিন বি কমপ্লেক্স এর কাজ কি” । আপনাদের জানানোর চেষ্টা করবো ভিটামিন বি কমপ্লেক্স এর অভাবজনিত রোগ ও ভিটামিন বি সম্পর্কে বিস্তারিত ।
আরও পড়ুনঃ ভিটামিন সি এর উপকারিতা ও অপকারিতা | ভিটামিন সি বিস্তারিত
আরও পড়ুনঃ খেজুরের গুড়ের উপকারিতা ও অপকারিতা | খেজুরের গুড় নিয়ে বিস্তারিত
ভিটামিন কি
সর্ব প্রথমে আমাদের জানতে হবে যে ভিটামিন কি? ভিটামিনের আরেক নাম হচ্ছে খাদ্যপ্রান । যে জৈব খাদ্য উপাদান সাধারণ খাদ্যে অতি অল্প পরিমাণে থেকে দেহের স্বাভাবিক পুষ্টি ও বৃদ্ধিতে সহায়তা করে এবং রোগ প্রতিরোধ শক্তি বৃদ্ধি করে,তাকে ভিটামিন বা খাদ্যপ্রান বলে । দেহে ভিটামিন বা খাদ্যপ্রাণের অভাবে বিভিন্ন রোগ বা সমস্যার প্রাদুর্ভাব হয় । যেমন ভিটামিন B-এর অভাবে বিভিন্ন রোগ হয়ে থাকে । যেমন – বেরিবেরি, স্মৃতিশক্তি লোপ পাওয়া ইত্যাদি ।
ভিটামিন বি কমপ্লেক্স কি
ভিটামিন বি কমপ্লেক্স - হলো পানিতে দ্রবণীয় কতগুলো ভিটামিন এর সমষ্টি । শরীরের বিপাকীয় কাজে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স সাহায্য করে । ভিটামিন বি কমপ্লেক্স গুলো ৮ (আট) ভাগে বিভক্ত । সেগুলো হলো --
- বি১ (থায়ামিন),
- বি২ (রিবোফ্লাভিন),
- বি৩ (নিয়াছিন),
- বি৫ (প্যানটোথেনিক অ্যাসিড),
- বি৬ (পাইরিডক্সিন),
- বি৭ (বায়োটিন),
- বি৯ (ফোলেট),
- বি১২ (কোবালামিন) ।
একসাথে,
এই ভিটামিনগুলি শক্তি উত্পাদন, একটি স্বাস্থ্যকর স্নায়ুতন্ত্র বজায় রাখতে এবং স্বাস্থ্যকর
ত্বক, চুল এবং নখের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ । কিছু বি ভিটামিনেরও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট
এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে এবং এটি কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্য, মস্তিষ্কের
কার্যকারিতা এবং লিভারের স্বাস্থ্যকে উন্নত করে থাকে ।
এটি লক্ষ
করা গুরুত্বপূর্ণ যে যে কোনও বি ভিটামিনের ঘাটতির কারনে স্বাস্থ্য সমস্যা হতে পারে,
তবে নির্দিষ্ট বি ভিটামিনের অত্যধিক পরিমাণ গ্রহণ করাও ক্ষতিকারক হতে পারে । ঔষধের
উপর নির্ভর না করে সুষম খাদ্য থেকে আপনার বি ভিটামিনগুলি বিভিন্ন পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার
গ্রহন করা উচিত ।
ভিটামিন
বি পানিতে দ্রবণীয় বলে ভিটামিন গুলো দেহে জমা থাকে না । প্রয়োজনের অতিরিক্ত
ভিটামিন বি শরীর থেকে বের হয়ে যায় । আর এ জন্য প্রতিদিন আমাদের নির্দিষ্ট পরিমাণ
ভিটামিন বি কমপ্লেক্স খাবারের মাধ্যমে গ্রহণ করা উচিত ।
ভিটামিন কে আবিষ্কার করেন
ভিটামিন
আবিষ্কারের কৃতিত্ব একক ব্যক্তির জন্য নয় । বরং এটা ছিল বহু বিজ্ঞানীর দীর্ঘ সময়ের
পরিশ্রমের ফসল । অপরিহার্য পুষ্টি হিসাবে ভিটামিনের ধারণাটি ১৯১২ সালে ক্যাসিমির ফ্রাঙ্ক
নামে একজন পোলিশ জৈব রসায়নবিদ প্রথম উদ্ভাবন করেন । ফ্রাঙ্ক প্রাণীদের উপর পরীক্ষা
চালিয়েছিলেন এবং দেখিয়েছিলেন যে নির্দিষ্ট রাসায়নিক উপাদানগুলি খাওয়ার মাধ্যমে
কিছু রোগ প্রতিরোধ করা যেতে পারে । ১৯১২ সালে ক্যাসিমির ফ্রাঙ্কই প্রথম "ভিটামিন"
শব্দটি আবিষ্কার করেছিলেন ।
পরবর্তীতে,
অন্যান্য গবেষকরা আবিষ্কার করেন যে বিভিন্ন ধরণের ভিটামিন রয়েছে, যার প্রত্যেকটির
শরীরে নিজস্ব নির্দিষ্ট কাজ রয়েছে । উদাহরণস্বরূপ ---
ভিটামিন
সি ১৭৪৭ সালে জেমস লিন্ড আবিষ্কার করেছিলেন, যিনি দেখিয়েছিলেন যে সাইট্রাস ফল স্কার্ভি
প্রতিরোধ করতে পারে, একটি রোগ যা নাবিকদের দীর্ঘ সমুদ্র যাত্রায় জর্জরিত করে ।
ভিটামিন
এ ১৯১৩ সালে এলমার ম্যাককলাম এবং মার্গুয়েরিট ডেভিস দ্বারা আবিষ্কৃত হয়েছিল, যারা
দেখেছিলেন যে এটি বৃদ্ধি এবং দৃষ্টিশক্তির জন্য অপরিহার্য ।
ভিটামিন
ডি ১৯১৯ সালে এডওয়ার্ড মেলানবি আবিষ্কার করেছিলেন, যিনি দেখিয়েছিলেন যে এটি রিকেট
প্রতিরোধ করে, ভিটামিন ডি এর অভাবজনিত হাড়ের রোগ প্রতিরোধ করে ।
সামগ্রিকভাবে,
ভিটামিনের আবিষ্কারটি কয়েক দশক ধরে অনেক বিজ্ঞানীর সহযোগিতামূলক প্রচেষ্টা ছিল ।
আরও পড়ুনঃ কচি ডাবের পানির উপকারিতা | ডাবের পানির উপকারিতা
ভিটামিন বি সমৃদ্ধ খাবার |
আরও পড়ুনঃ শরীর দুর্বল থেকে মুক্তির উপায় | শরীর দুর্বল হলে করণীয়
ভিটামিন বি সমৃদ্ধ খাবার
শিশু
থেকে বৃদ্ধ প্রতিটি মানুষের শারীরিক এবং মানসিক সুস্থতার জন্য প্রতিদিনের খাবারের
তালিকাতে ভিটামিন বি জাতীয় খাবার রাখা অত্যান্ত প্রয়োজন । মানব শরিরের জন্য
ভিটামিন বি নানা রকম কাজ করে । এই ভিটামিন বিভিন্ন ধরনের খাবারের মাধ্যমে পাওয়া
যায় । তবে ভিটামিন বি এর ৮টি উপাদানই বেশ কিছু খাবারে রয়েছে । যেমন - ডিম, দুধ,
মাংস, কলিজা, মুরগি, বিভিন্ন ধরনের সামুদ্রিক মাছ, শিম, সবুজ শাক সবজি, কলা, বাদাম
এবং মটরশুটিতে পর্যাপ্ত পরিমান ভিটামিন বি কমপ্লেক্স রয়েছে ।
ভিটামিন বি কমপ্লেক্স খাওয়ার নিয়ম
ভিটামিন
বি এর অভাবে মানব শরিরে বিভিন্ন রোগ দেখা দেয় । আর বিভিন্ন রোগ এর জন্য বিশেষজ্ঞ
ডাক্তারগন ভিটামিন বি কমপ্লেক্স ব্যাবহার করে থাকেন । ফার্মেসির দোকানগুলোতে
বিভিন্ন কোম্পানির বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন বি কমপ্লেক্স সিরাপ এবং ট্যাবলেট ফর্মে
পেয়ে যাবেন । আপনার যদি ভিটামিন বি কমপ্লেক্স খেতেই হয় তাহলে একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের
পরামর্শ নিয়ে খেতে পারেন । আর তা না হলে ঔষধের প্যাকেটের গায়ে লেখা নিয়ম দেখে খেতে
পারেন ।
ভিটামিন
বি কমপ্লেক্স মাত্রা ছাড়া অতিরিক্ত খেলে শরিরে না না রকম সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে
। ভিটামিন বি কমপ্লেক্স ঔষধ না খেয়ে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স সমৃদ্ধ খাবার খান প্রতিনিয়ত
ও প্রতিদিন । তাহলে দেখবেন সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে ।
ভিটামিন বি কমপ্লেক্স সিরাপের দাম
আপনার
যদি মনে হয় আপনি ভিটামিন বি কমপ্লেক্স এর অভাব জনিত রোগে ভুগছেন তা হলে B 50 Forte
সিরাপটি প্রতিদিন নিয়মিত সেবন করতে পারেন । B 50 Forte সিরাপটিতে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স
এর আটটি উপাদানই আছে । যেমন - থায়ামিন, রিবোফ্লাবিন, নায়াসিন, পেন্টোথেনিক,
পাইরিডক্সিন, বায়োটিন, ফোলেট, ও কোবালামিন । এই ঔষধটি স্কয়ার কোম্পানীর । এর মুল্য
মাত্র ৬০ টাকা । এই ঔষধটি খেলে আপনার শরিরের দুর্বলতা এবং ভিটামিন এর ঘাটতি পুরন
করতে সহায়তা করবে ।
ভিটামিন বি কমপ্লেক্স ট্যাবলেটের দাম
স্কয়্যারের
B 50 Forte ১০ টি ট্যাবলেট থাকে একটি পাতায় । যার মুল্য মাত্র পনের টাকা ।
প্রতিদিন তিন বেলা খাওয়ার পর একটি করে ট্যাবলেট তিন বার খেতে হবে । এভাবে সাতদিন
খেলে ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে । এই ঔষধটি স্কয়ার কোম্পানীর ।
ভিটামিন বি কমপ্লেক্স এর উৎস
👉 ভিটামিন
বি১ (থায়ামিন) ঢেঁকিছাটা চাল, ছোলা, বাদাম, সব ধরনের ডাল, মটরশুটি ।
👉 ভিটামিন
বি২ (রিবোফ্লাভিন) এর উৎস হচ্ছে দুধ এবং দুধ থেকে তৈরি খাবার, ডিমের কুসুম, মাংস,
কাঠবাদাম ।
👉 ভিটামিন
বি৩ (নিয়াসিন) এর উৎস হচ্ছে ডিম, মাছ, মুরগি, মাংস, মাশরুম, ব্রোকলি, চিনাবাদাম ।
👉 ভিটামিন
বি৫ (প্যানটোথেনিক অ্যাসিড) এর উৎস হচ্ছে বাঁধাকপি, ব্রোকলিঃ, আলু, মিষ্টি আলু,
মাশরুম, দুধ ও দুধ থেকে তৈরি খাবার, বাদাম, ছোলা, ডাল ।
👉 ভিটামিন
বি৬ (পাইরিডক্সিন) এর উৎস হচ্ছে কলা, আলু, বাদাম, ছোলা, কলিজা, তরমুজ, পালং শাক,
কিসমিস ।
👉 ভিটামিন
বি৭ (বায়োটিন) এর উৎস হচ্ছে ডিমের কুসুম, কলিজা, সব ধরনের বাদাম, ফুলকপি, কলা,
মাশরুম, ডাল ।
👉 ভিটামিন
বি৯ (ফোলেট) এর উৎস হচ্ছে পালং শাক, লেটুস পাতা, অঙ্কুরিত ছোলা, অ্যাভোকাডো ।
👉 ভিটামিন বি১২ (কোবালামিন) এর উৎস হচ্ছে ডিম, মাছ, মাংস, দুধ, দই, পনির ।
ভিটামিন বি কমপ্লেক্স এর অভাবজনিত রোগ
👉 ভিটামিন
বি১ (থায়ামিন) ঘাটতির কারণে বেরিবারি হয় ।
👉 ভিটামিন
বি২ (রিবোফ্লাভিন) এর অভাবে মুখের কোনায় ঘা, জিহবার প্রদাহ হয় ।
👉 ভিটামিন
বি৩ (নিয়াসিন) এর অভাবে পেলাগ্রা, ডায়রিয়া, স্মৃতিশক্তি লোপ পায় ।
👉 ভিটামিন
বি৫ (প্যানটোথেনিক অ্যাসিড) এর অভাবে ব্রণ, ত্বকে অস্বাভাবিক অনুভূতি হয় ।
👉 ভিটামিন
বি৬ (পাইরিডক্সিন) এর অভাবে ত্বকের প্রদাহ, পেরিফেরাল নিউরাইটিস রোগ হয় ।
👉 ভিটামিন
বি৭ (বায়োটিন) এর অভাবে চুল ও নখের বৃদ্ধি ব্যাহত হয় ।
👉 ভিটামিন
বি৯ (ফোলেট) এর অভাবে মাইক্রোসাইটিক এমোনিয়া, শিশুদের জন্মগত ত্রুটি- নিউরাল টিউব
ডিফেন্স, হৃদরোগ ও ক্যানসারের ঝুঁকি বেড়ে যায় ।
ভিটামিন
বি১২ (কোবালামিন) এর অভাবে মাইক্রোসাইটিক অ্যানিমিয়া, পেরিফেরাল নিউরোপ্যাথি ।
আরও পড়ুনঃ মুখের গন্ধ দূর করার উপায় কি | মুখের দুর্গন্ধ দূর করার ঘরোয়া পদ্ধতি
ভিটামিন বি কমপ্লেক্স এর উৎস |
আরও পড়ুনঃ কাঠবাদাম খাওয়ার উপকারিতা কি | কাঠবাদাম খাওয়ার নিয়ম কি
ভিটামিন বি কমপ্লেক্স এর কাজ কি
ভিটামিন
বি কমপ্লেক্স হলো পানিতে দ্রবণীয় ভিটামিন যা বিভিন্ন শারীরিক ক্রিয়াকলাপে
গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে । এখানে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স এর কাজ সম্পর্কে
আলোচনা করা হলো ---
থায়ামিন
(B1): থায়ামিন শরীরের খাদ্যকে শক্তিতে রূপান্তর করতে সাহায্য করে এবং
স্নায়ুতন্ত্রের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ।
রিবোফ্লাভিন
(B2): রিবোফ্লাভিন শরীরের কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন এবং চর্বি ভেঙে দিতে সাহায্য
করে এবং স্বাস্থ্যকর ত্বক, চোখ এবং স্নায়ুতন্ত্র নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য
গুরুত্বপূর্ণ ।
নিয়াসিন
(B3): নিয়াসিন শরীরের খাদ্যকে শক্তিতে রূপান্তর করতে সাহায্য করে এবং স্বাস্থ্যকর
ত্বক, স্নায়ু এবং হজম বজায় রাখার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ।
প্যান্টোথেনিক
অ্যাসিড (B5): প্যান্টোথেনিক অ্যাসিড শরীরের খাদ্যকে শক্তিতে রূপান্তর করতে
সাহায্য করে এবং লাল রক্তকণিকা তৈরি, হরমোন সংশ্লেষণ এবং স্বাস্থ্যকর ত্বক ও চুল
বজায় রাখার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ।
পাইরিডক্সিন
(B6): পাইরিডক্সিন শরীরের নিউরোট্রান্সমিটার তৈরি করতে সাহায্য করে এবং একটি সুস্থ
ইমিউন সিস্টেম, বিপাক এবং মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বজায় রাখার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ।
বায়োটিন
(B7): বায়োটিন শরীরের কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন এবং চর্বি ভেঙে দিতে সাহায্য করে
এবং স্বাস্থ্যকর ত্বক, চুল এবং নখ বজায় রাখার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ।
ফলিক
অ্যাসিড (B9): ফলিক অ্যাসিড শরীরের নতুন কোষ তৈরি করতে সাহায্য করে এবং
গর্ভাবস্থায় ভ্রূণের স্নায়ুতন্ত্রের বিকাশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ।
কোবালামিন
(B12): কোবালামিন শরীরের লাল রক্তকণিকা তৈরি করতে সাহায্য করে এবং একটি
স্বাস্থ্যকর স্নায়ুতন্ত্র এবং বিপাক বজায় রাখার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ।
সামগ্রিকভাবে, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স শক্তি উৎপাদনে, শরীরের স্বাস্থ্যকর স্নায়ুতন্ত্র বজায় রাখতে এবং স্বাস্থ্যকর ত্বক, চুল এবং নখের উন্নতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ।
এই রকম আরো পোস্ট পেতে চাইলে “জিনিয়াস বাংলা ব্লগ” এর কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে আমাদের জানিয়ে দিন । আমরা আপনাদের চাহিদা অনুযায়ী লেখা পোস্ট করার চেষ্টা করবো ।
আরও পড়ুনঃ শারীরিক সুস্থতায় ব্যায়ামের প্রয়োজনীয়তা | ব্যায়ামের সুফল